
প্রতিবছর বর্ষাকালে দেশের প্রায় ২৫% ভূমি বন্যায় প্লাবিত হয়। ১৯৯৮ সালের বন্যায় দেশের ৬৮% এলাকা তলিয়ে গিয়েছিল।
বন্যা
মোট পোস্টঃ

ঘূর্ণিঝড় সিডর (২০০৭) এবং আম্পান (২০২০) উপকূলীয় অঞ্চলে ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি করে। বাংলাদেশে প্রতি বছর গড়ে ৪-৫টি ঘূর্ণিঝড় আঘাত হানে।
ঘূর্ণিঝড়
মোট পোস্টঃ

বাংলাদেশের ৭০০টিরও বেশি নদী প্রতিবছর ১ লাখ মানুষকে বাস্তুচ্যুত করে।
নদীভাঙন
মোট পোস্টঃ

চট্টগ্রাম ও পার্বত্য চট্টগ্রাম এলাকায় বর্ষার সময় ভূমিধস ঘটে। ২০১৭ সালের ভূমিধসে প্রায় ১৫৬ জন প্রাণ হারায়।
ভূমিধস
মোট পোস্টঃ

উত্তরের জেলা যেমন রাজশাহী ও দিনাজপুরে খরা একটি নিয়মিত সমস্যা। ২০১০ সালে খরা প্রায় ১০ লাখ হেক্টর ফসলি জমি ক্ষতিগ্রস্ত করেছিল।
খরা
মোট পোস্টঃ

উপকূলীয় অঞ্চলে ঘূর্ণিঝড়ের সাথে জলোচ্ছ্বাসে ১৫ ফুট উচ্চতার ঢেউ উঠতে পারে।
জলোচ্ছ্বাস
মোট পোস্টঃ

বাংলাদেশে বড় আকারের ভূমিকম্পের আশঙ্কা রয়েছে। ঢাকাসহ মেগাসিটিগুলো ৫০০ বছরের মধ্যে একটি বড় ভূমিকম্পের ঝুঁকিতে রয়েছে।
ভূমিকম্প
মোট পোস্টঃ
১৯৮৯ সালের টাঙ্গাইল টর্নেডো বিশ্বের সবচেয়ে ভয়াবহ টর্নেডোগুলোর একটি, যা ১,৩০০ জন মানুষের প্রাণ নিয়েছিল।
টর্নেডো
মোট পোস্টঃ
অতিবৃষ্টির ফলে দেশে নিয়মিত বন্যা ও ভূমিধস হয়। ২০২২ সালে সিলেটে অতিবৃষ্টি দেশের ইতিহাসের অন্যতম ভয়াবহ বন্যা তৈরি করেছিল।
অতিবৃষ্টি
মোট পোস্টঃ
উত্তরের জেলাগুলোতে শীতকালে শৈত্যপ্রবাহে মানুষ বিপর্যস্ত হয়। ২০২৩ সালের শীতে তাপমাত্রা নেমে যায় ৫ ডিগ্রি সেলসিয়াসে।
শৈত্যপ্রবাহ
মোট পোস্টঃ
গ্রীষ্মকালে তাপপ্রবাহ দেশের দক্ষিণাঞ্চলে ফসলের ক্ষতি করে। ২০১৪ সালের তাপপ্রবাহে দেশের বিভিন্ন অঞ্চলে ৪৫°C তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছিল।
তাপপ্রবাহ
মোট পোস্টঃ

দক্ষিণাঞ্চলে লবণাক্ততা ফসল ও পানি সরবরাহে সমস্যা সৃষ্টি করে। সুন্দরবনের কিছু এলাকায় লবণাক্ততার মাত্রা গত ২০ বছরে দ্বিগুণ হয়েছে।
নদীর লবণাক্ততা
মোট পোস্টঃ

বাংলাদেশে বজ্রপাতের কারণে প্রতিবছর ২০০-৩০০ জন প্রাণ হারায়। ২০১৬ সালে বজ্রপাত জাতীয় দুর্যোগ হিসেবে ঘোষণা করা হয়।
বজ্রপাত
মোট পোস্টঃ

মৌসুমি ঝড়ো বাতাসে বিশেষত কৃষি ও গাছপালার ক্ষতি হয়।
ঝড়ো বাতাস
মোট পোস্টঃ

বনাঞ্চল ধ্বংসের ফলে বন্যপ্রাণী ও প্রতিবেশ ব্যবস্থার ওপর নেতিবাচক প্রভাব পড়ছে।
বনাঞ্চল ধ্বংস
মোট পোস্টঃ
